শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি
শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

ঢেঁকি প্রতীক পেলেন কুড়িগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. ফারুক

মিজানুর রহমান মিজান, স্টাফ রিপোর্টার: কুড়িগ্রাম-৪ ( রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক ঢেকি প্রতীক পেয়েছেন। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) কুড়িগ্রাম জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে এ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন তিনি।

প্রতীক বরাদ্দ ঘোষণা পাবার পর ফারুকুল ইসলাম ফারুক গণমাধ্যম’কে বলেন, আমি আমার নির্বাচনী এলাকা কুড়িগ্রাম-৪ ( রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারীবাসীর) উৎসাহ উদ্দিপনায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে আজ ঢেকি মার্কা প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছি।

আশাকরি আগামী (৭ জানুয়ারি) রবিবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে ঢেকি মার্কায় ভোট দিয়ে সাধারণ জনগনের ভাগ্যে বদলের সুযোগ করে দিবেন। এসময় তিনি আরো বলেন কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক ও এসপি মহোদ্বয়ের কাছে আমার চাওয়া যেনো সুন্দর সুষ্ঠু পরিবেশে সাধারণ জনগন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে তা আপনারা নিশ্চিত করবেন।

উল্লেখ্য ২১ নভেম্বর তিনি নৌকা প্রতীক চেয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন ডা. ফারুকুল ইসলাম। নৌকা প্রতীক না পেয়ে ৩০ নভেম্বর তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ে মোট ভোটারের ১শতাংশ ভোটের সিরিয়াল গড়মিল দেখিয়ে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।

এরপর প্রার্থিতা ফিরে পেতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেন। ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিট পিটিশনটি শুনানি শেষে ১৭ ডিসেম্বর আবারো নামঞ্জুর করা হলে ডা. ফারুকুল ইসলাম তার প্রার্থীতা ফিরে পাবার প্রত্যাশায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে রিট পিটিশন দায়ের করলে ১৯ ডিসেম্বর শুনানি শেষে পিটিশনটি মঞ্জুর হয়। (১৯ ডিসেম্বর) এই রিভিশন মঞ্জুর হওয়ার কারনে ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক তার প্রার্থীতা ফিরে পান।

সম্পর্কিত

মাত্রই প্রকাশিত