শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি
শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

সংবাদ সম্মেলনে আসছেন তিশা-মোশতাক

নিউজ ডেস্ক: আলোচিত-সমালোচিত দম্পতি খন্দকার মোশতাক ও তিশা। একুশে বইমেলায় এই দম্পতির দুটি বই প্রকাশ পেলে সমালোচনা আরও বেড়ে যায়। যদিও তিশার পরিবার এ বিষয়ে শুরু থাকলেও গতকাল (১ মার্চ) রাতে মুখ খুলেছেন তিশার বাবা সাইফুল ইসলাম। একটি গণমাধ্যমের ফেসবুক লাইভে মুখোমুখি কথা বলেছেন তিনি। এ সময় তিশার বাবা মোশতাকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ করেন।

তারই অংশ হিসেবে আজ শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন এই দম্পতি। গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে আলোচিত দম্পতি সিনথিয়া ইসলাম তিশা এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদের পক্ষে বিগত ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে অ্যাডভোকেট হাসান অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের স্বত্বাধিকারী ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার বিটিআরসির চেয়ারম্যান এবং সিনথিয়া ইসলাম তিশার বাবা সাইফুল ইসলামকে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন।

কেন সেই লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলো সে বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর পাশাপাশি সাইফুল ইসলামের বিষয়ে ‘এক্সক্লুসিভ’, অজানা তথ্যাদি জানানোর জন্য আজ ২ মার্চ, ২০২৪ ইং ফুড প্যালেস, বাড়ি নম্বর- এসডব্লিউএফ ৪/এ, রোড নম্বর- ১, গুলশান-১ (ড. ফজলে রাব্বি পার্কের উত্তর অংশে নিকেতন গেট-১ এর কাছে বিকেল ৪টায় একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি স্বামী খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও তাকে জড়িয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য না দিতে রেজিস্ট্রি ডাকযোগে বাবাসহ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বরাবর লিগ্যাল নোটিশ পাঠান তিশা। আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার তিশা-মোশতাক দম্পতির পক্ষে ওই নোটিশ পাঠান।

ওই নোটিশে তিশা-মোশতাকের আইনজীবী উল্লেখ করেন, সিনথিয়া ইসলাম তিশা ও খন্দকার মোশতাক আহমেদ দম্পতির স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত করার পাশাপাশি তাদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে মানহানি করা হচ্ছে, যা প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। একই সঙ্গে কোনোপ্রকার লিখিত অনুমতি ছাড়া খন্দকার মোশতাক আহমেদের ছেলে ও মেয়ে, প্রাক্তন স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যদের ছবি, ভিডিও নিয়ে অসত্য, মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট তথ্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া এবং ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমে পরিবেশন, প্রকাশ, সম্প্রচার তথা প্রচারণা করে প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করা হচ্ছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

সম্পর্কিত