এ অবস্থায় ঘন কুয়াশার সাথে নেমে আসা হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডার মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সময়মত কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবি মানুষেরা। বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছে নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলের হতদরিদ্র মানুষজন।
সোমবার (১ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা আগামীতে তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রামের আবহাওয়া অফিস।
উলিপুর উপজেলার দূর্গাপুর এলাকার ইন্জিনিয়ার মামুন রিপন বলেন, গতকাল থেকে শীত ও কুয়াশা বেড়েছে। আজ এতো পরিমাণে কুয়াশা পড়ছে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। আমি বাইকে বাজারে যাব কিন্তু সে সাহস পাচ্ছি না।
একই এলাকার শ্রমিক রশিদ মিয়া বলেন, যতই শীত কুয়াশা হোক না কেন আমাদের কাজ করাই লাগে। আমি রাজমিস্ত্রীর কাজ করি বাজারে যাচ্ছি। এখনি হাত-পা কাজ করছে না, বরফ হয়ে গেছে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, এ জেলার তাপমাত্রা আগামীতে আরও নির্ম্নগামী হবে। তবে আগামীকাল বলা যাবে কবে নাগাদ শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে।