মঙ্গলবার, ৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২১শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১১ই সফর, ১৪৪৭ হিজরি
মঙ্গলবার, ৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২১শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১১ই সফর, ১৪৪৭ হিজরি

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

নিউজ ডেস্কঃ-

‘তিন খলিফার দখলে দারুল ইহসান, ১৬ বছর ধরে শত শত কোটি টাকা লোপাট’ শিরোনামে ১ ডিসেম্বর যুগান্তরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মো. ফজলুল করিম। তিনি নিজেকে দারুল ইহসান ট্রাস্টের সচিব পরিচয় দিয়ে প্রতিবাদপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। প্রতিবাদপত্রে বলা হয়, প্রতিবেদনের বেশকিছু স্থানে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করা হয়।

ওসমান গনি নামে দারুল ইহসানে কোনো ট্রাস্টি নেই। ফয়জুল কবীর একজন আইনজীবী হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন। পরে তিনি ট্রাস্টি হলেও কখনো ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং ট্রাস্টি বা সচিব পদেও ছিলেন না। দারুল ইহসান ট্রাস্টের কোনো পদে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক নেই। আরেক প্রতিবাদপত্রে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেছেন ড. ইশারফ হোসেন। প্রতিবাদপত্রে তিনি উল্লেখ করেন বর্তমানে মালয়েশিয়ায় থাকেন। মুসলিম ওয়ার্ল্ড রিসার্চ সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ও প্রিন্সিপাল রিসার্চ ফেলো। তিনি দারুল ইহসান ট্রাস্টের সদস্য ও তৎকালীন সেক্রেটারি হিসাবে একটি মামলার বাদী ছিলেন। প্রায় ১৫ বছর ট্রাস্টি ও শিক্ষক হিসাবে দারুল ইহসান ট্রাস্ট এবং ২০১৬ সালে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কার্যক্রমে যুক্ত নেই। জাহাঙ্গীর কবির নানকের সঙ্গে তার কখনো দেখাও হয়নি। চলতি বছরের ১৭ জুলাইয়ের আগে বাংলাদেশের সঙ্গে ভ্রমণগত সরাসরি ও প্রত্যক্ষ যোগাযোগ তেমন ছিল না।

প্রতিবেদকের বক্তব্য: প্রতিবেদনের কোথাও প্রতিবেদকের নিজস্ব কোনো বক্তব্য নেই। দারুল ইহসান ট্রাস্টের বৈধ ট্রাস্টি উল্লেখ করে হাইকোর্টের আদেশে ‘ওসমান গণি’র নাম বলা হয়েছে। দারুল ইহসান ট্রাস্টের পর্চা অনুযায়ী ট্রাস্টের (নিবন্ধিত) পক্ষে সেক্রেটারি মুহম্মদ ওসমান গণির কাছে বুঝিয়ে দেওয়ার বিষয়ে হাইকোর্ট আদেশ দিয়েছেন। এ বিষয়ে ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে পত্র দেওয়া হয়েছে। নিয়মানুযায়ী প্রতিবেদনে জেলা প্রশাসকের বক্তব্যও ছাপা হয়েছে।

সম্পর্কিত