বরিশাল ব্যুরো. কুড়িগ্রামে বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিনিধি আরিফুল ইসলামের বাড়ির দরজা ভেঙ্গে তুলে নিয়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে এক বছরের জেল দেয়ার প্রতিবাদে বরিশালে মানবন্ধন করেছে রিপোর্টার্স ইউনিটি। রোববার দুপুর ১২টায় অশ্বিনী কুমার হলের সামনে এই মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সুশান্ত ঘোষের সভাপতিত্বে এবং বিধান সরকারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন,বরিশাল শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট মানবেন্দ্র বটব্যাল, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বরিশাল টেলিভিশন মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হুমায়ুন কবির, ন্যাশনাল ডেইলিজ ব্যুরোচিফ অ্যাসোসিয়েশন বরিশালের সাধারণ সম্পাদক আকতার ফারুক শাহীন,দৈনিক ঢাকা প্রতিদিন’র বরিশাল ব্যুরো মাহফুজ ইসলাম সবুজ,
দৈনিক পরিবর্তন পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক কাজী মিরাজ মাহমুদ, সাংবাদিক মুরাদ আহমেদ, বিআরইউর সাবেক সভাপতি নজরুল বিশ্বাস, বরিশাল ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদাউস সোহাগ, বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক স্বপন খন্দকার, বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মিথুন সাহা, বরিশাল নিউজ এডিটরস কাউন্সিলের সভাপতি আরেফিন তুষার, সহ সভাপতি সৈয়দ মেহেদি হাসান, বরিশাল হেলথ জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনর সভাপতি বশির আহমেদ। বরিশাল শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট মানবেন্দ্র বটব্যাল বলেন, রাতের বেলায় ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে দন্ড দেয়া এটা পুরোটাই বেআইনী। বর্তমান সরকার প্রশাসন নির্ভর হওয়াতে এমনটা করার সাহস পেয়েছে। তিনি ঘটনায় জড়িত জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে আইনগত এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করেন। একাত্মতা প্রকাশ করে আরো বক্তব্য রাখেন,বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদের সভাপতি কাজল ঘোষ, নারীনেত্রী রহিমা সুলতানা কাজল, নাট্যজন সৈয়দ দুলাল, বিএম কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক স,ম ইমামুল হাকিম,শিক্ষক নেতা দাশগুপ্ত আশীষ কুমার, জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি নজরুল হক নিলু, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদ বরিশাল জেলার সদস্য সচিব ডাঃ মনীষা চক্রবর্তী,এসময় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন,সাংবাদিক আরিফের নির্যাতনকারীদের বিচার না হলে এ ধরনের নির্যাতন বন্ধ করা যাবে না। একই সাথে তার মুক্তিরও দাবি জানান। মানববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও উন্নয়ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।