সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় কুড়িগ্রামের সদ্য সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনসহ প্রত্যাহার হওয়া চার কর্মকর্তার বেতন বন্ধ রেখেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এদিকে গত সোমবার তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় ধাপের পদক্ষেপ হিসেবে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার আগ পর্যন্ত অভিযুক্তরা কোনো বেতন-ভাতা পাবেন না।
সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা (ডিপার্টমেন্টাল প্রসিডিউর-ডিপি) চালু হওয়ার আগে অন্তত সাতটি ধাপ পার হতে হয়। সব ধাপে অভিযোগ প্রমাণিত হলে অষ্টম ধাপে ডিপি চালু হয়। ডিপিতে প্রমাণিত হলে দুই ধরনের শাস্তি—লঘুদণ্ড বা গুরুদণ্ড পান দোষী কর্মকর্তা-কর্মচারী। এ বিষয়ে জনপ্রশাসনসচিব শেখ ইউসুফ হারুন গতকাল বুধবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কুড়িগ্রামের অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বেতন বন্ধ রাখা হয়েছে। তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছি, ১০ দিনের মধ্যে জবাব দিতে হবে।’ সুত্র, কালের কন্ঠ