সুভাষ চদ্র,উলিপুর,কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রামর উলিপুর করানা ভাইরাসর সংক্রমণ প্রতিরাধ জেলা প্রশাসকর গণ বিঞ্জপ্তি উপক্ষা কর কারু পণ্য রংপুর লিমিটড নামর একটি পাপস তরির কারখানায় প্রায় ৪‘শ শ্রমিক এক সঙ্গ কাজ করছ। উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা পুলিশ ঘটনা¯ল গিয়ও তা বন্ধ করত পারনি। এদিক, ¯ানীয় লাকজনর মাঝ করানা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার আশংকায় ¯ানীয় লাকজনর মাঝ তীব্র ক্ষাভর সষ্টি হয়ছ।
দশ করানা ভাইরাস সংক্রাÍ পরি¯িতির অবনতি ঘটল গত ২৩ মার্চ জলা প্রশাসক মাহাম্মদ রজাউল করিম মরণঘাতী করানা ভাইরাসর সংক্রমণ প্রতিরাধ ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রখ রাস্তা ঘাটসহ বিভিন হাট-বাজার, ¯ুল-কলজ, সরকারী-বসকারী অফিস আদালত, বিভিন এনজিও, শপিংমল, কারখানাসহ সবখান জনসমাগম অনিদিনিষ্টকালর জন্য বন্ধ ঘাষনা করন। কিÍ এসব সরকারী নির্দশক উপক্ষা কর পাট ও বস্ত্র ম¿নালয়র রজিস্ট্রটকত কারুপণ্য রংপুর লিমিটড নামর ঐ প্রতিষ্ঠান তাদর উলিপুর সদরর গুনাইগাছ ততুলতলা¯ পাপস তরির কার্যক্রম অব্যাহত রাখন।
সরজমিন আজ শনিবার সকাল ১১টার দিক ঐ কারখানায় কাজ চলছ এমন খবর পয় একদল সাংবাদিক কারখানার ভতর ঢুকত চাইল দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মি প্রথম বাধা দন। পর অবশ্য ঢুকত দন। সখান গিয় দখা যায় মহিলা শ্রমিকরা গাদাগাদি অব¯ায় কারখানায় গার্মটসর ঝুট এবং পাট দিয় পাপস তরিত ব্যস্ত। করানা সচনতায় বার বার সাবান দিয় হাত ধায়া, অÍত তিন ফিট শারীরিক দুরুত্ব বজায় রাখার কথা থাকলও সখান এসব কিছইু চাখ পড়নি। তব কয়কজনর মুখ মা¯ থাকলও বশিরভাগ শ্রমিক ছিল মা¯ ছাড়াই।
¯ানীয় আব্দুস ছাত্তার (৬২), মফিজল হক, (৫৩), খালক পাটায়ারী (৩৮) সহ অনকই দাবী করন, দশর করানা ভাইরাস সংক্রাÍ পরি¯িতিত এরা বিভিন এলাকা থক এস আমাদর এখান কাজ করছ। মরণব্যাধী করানা ভাইরাস এদর মাধ্যমই আমাদর এলাকায় ছড়িয় পড়ত পার বল আশংকা করছি। যখান ৩/৪জন লাক এক সাথ চলাফরা করার নিষধাক্কা রয়ছ, সখান এত লাক একসাথ কিভাব কাজ করছ। তারা কি আইনর উর্ধ। দ্রুত কারাখানাটি বন্ধর দাবি জানান তারা। কারখানাটি বন্ধ না হওয়ায় ¯ানীয় প্রশাসনর ভূমিকা নিয়ও জনমণ নানা প্রশ সষ্টি হয়ছ।
এ ব্যাপার জলা প্রশাসক মাহাম্মদ রজাউল করিমর সাথ মুঠাফান কথা হল তিনি জানান, বিষয়টি তার নলজ আছ, গত ২৬ তারিখ উপজলা নির্বাহী অফিসার ও আইন প্রয়াগকারী সং¯ার লাক সখান গিয়ছিল। সম্ভবত ¯ানীয় এম পি সামাজিক দুরুত্ব বজায় রখ কাজ করার প্রতিশ্রুতিত সটি চালু রয়ছ।####